Modest Collection
Total cost {{grandtotal | currency:rate:symbol}}
{{x.productName}}
Empty Shopping CartPlease Add product
ত্বক নিয়ে কত সমস্যা! ব্রণ, ব্রণের দাগ, ডার্ক সার্কেল, বার্ধক্যের ছাপ,
মেছতা, ত্বক বেশি শুষ্ক, ত্বক বেশি তৈলাক্ত, সমস্যার আর শেষ নাই।কিন্তু
সবার তো সুযোগ হয়না দামী প্রোডাক্ট ব্যবহার করার বা ফেস প্যাক ব্যবহার
করার। বিশেষ করে বাচ্চার মায়েদের তো সময়ই হয়ে উঠেনা ত্বকের পরিচর্যা
করার।তাহলে উপায়?? ত্বকের সমস্যা তো বসে থাকবেনা। উপায় আল্লাহই আমাদের দিয়ে
দিয়েছেন। আপনি কি জানেন সঠিক ভাবে খাবার খেয়েও আপনি এড়াতে পারেন স্কিনের
অনেক সমস্যা?? আসুন আমরা জেনে নেই কয়েকটি খাবার যার মধ্যে আল্লাহ আমাদের
স্কিনের জন্য উপকারী অনেক উপাদান দিয়ে দিয়েছেন।
শসাঃ শসাকে যদি বলি একটি কুরমুরে পানীয় তাহলে ভুল বলা হবেনা।একটি শসার
মধ্যে ৯৬ ভাগই পানি। আমাদের ত্বকের সৌন্দর্য্য বৃদ্ধির জন্য হাইড্রেশন খুবই
জরুরী। শসা যেমন খাবার হজমে সাহায্য করে,তেল চর্বি ভাংতে সাহায্য করে
তেমনি ত্বকের আদ্রতা ধরে রাখে। তাছাড়া শসার মধ্যে সিলিকা নামে একটি যৌগ্য
রয়েছে যা আমাদের ত্বকে হায়ালুরনিক এসিড তৈরিতে সহায়তা করে।হায়ালুরনিক এসিড
ত্বকের আদ্রতা বজায় রাখে ও ত্বকে একটি সতেজ অনুভূতি দেয়।
আখরোটঃ আখরোটে রয়েছে আলফা লিনোলিনিক ফ্যাটি এসিড ও ওমেগা-৩ ফ্যাটি
এসিড।ত্বককে কোমল ও নমনীয় রাখতে এই এসেনশিয়াল ফ্যাটি এসিডগুলো খুবই জরুরী।
এই এসিডগুলো ত্বকের পানি শূন্যতার হার কমায় এবং ত্বকের পুষ্টিগুণ রক্ষা
করে। এটি ত্বকের প্রদাহ, যেমন অতিরিক্ত শুষ্কতা বা লালচে ভাব রোধ করে।
আখরোটে ক্যালোরির পরিমাণ বেশি তাই রোজ মাত্র ১/৪ কাপ খেলেই প্রতিদিনের
প্রয়োজনীয় ফ্যাটি এসিডের দ্বিগুণ পূর্ণ হয়ে যায়।
তরমুজঃ তরমুজে পানির আধিক্যতার কারণে এটি ত্বককে হাইড্রেটেড রাখে।আপনি
বলতে পারেন প্রতিদিন বেশি বেশি পানি খেলেও তো ত্বক হাইড্রেটেড থাকে, তাহলে
তরমুজ বেশি খাওয়ার প্রয়োজন কি?? গ্রীষ্মের এই রসালো ফলে রয়েছে লাইকোপিন,
একটি ক্যারোটিন পিগমেন্ট যা ত্বকের এন্টি-অক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে। তাহলে
প্রতি গ্রীষ্মে ডায়েটে তরমুজকে অবশ্যই রাখবেন।
কমলালেবুঃ আমরা সবাই জানি কমলালেবুতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি।
কিন্তু ভিটামিন সি ছাড়াও এতে রয়েছে উইনকল-ফাইটিং কোলাজেন।সুতরাং প্রতিদিন
একটি করে কমলা আপনাকে দামী দামী ত্বকের ক্রিম কেনা থেকে রক্ষা করতে পারে।
পুঁই শাকঃ পুঁই শাক জনপ্রিয় তার সুপারফুড প্রপার্টিজ এর কারণে, যার
মধ্যে ভিটামিন এ প্রিকার্সর এর আধিক্যতা ও বিটা ক্যারটিন অন্যতম। প্রতিদিন
সকালের নাস্তায় ডিমের সাথে এক কাপ পুঁই শাক খেলে তা যথেষ্ট পরিমাণে ভিটামিন
এ তৈরি করবে যা ফ্রি রেডিকেল ধংস করবে ও ত্বকের ক্ষতি হতে রক্ষা করবে।
টমেটোঃ টমেটোতে রয়েছে লাইকোপিন, সেই একই ত্বক রক্ষাকারী কারোটিন কোলাজেন
যা তরমুজে পাওয়া যায়।সুতরাং প্রতিদিন সালাদে টমেটো খেলে তা সারাদিনের ইউভি
রে-এর ক্ষতি থেকে আপনার ত্বককে রক্ষা করতে যথেষ্ট হবে।
পেঁপেঃ পেঁপেতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি যা শুধুমাত্র ত্বকের
ক্ষতি হতেই রক্ষা করেনা, ত্বকের রিংকেলও রোধ করে। কাঁচা বা পাকা, দুই ধরনের
পেঁপেই ত্বকের জন্য উপকারী।
মিস্টি আলুঃ মিস্টি আলুতে রয়েছে বিটা ক্যারটিন যা শরীরে প্রবেশ করলে
ভিটামিন এ তৈরি করে। ত্বকের জন্য ভিটামিন এ এর উপকারিত তো আগেই বলেছি।
সুতরাং ভিটামিন এ এর সোর্সের জন্য মিস্টি আলু খুবই উপকারী।
আলমন্ডঃ আলমন্ডে রয়েছে ভিটামিন ই। একটি একটি এন্টিঅক্সিডেন্ট যা ত্বকের বার্ধক্য সৃষ্টিকারি ফ্রি রেডিকেল ধংস করে।
মুরগীঃ শাক সব্জির কথা তো অনেক বললাম।এবার গোস্ত যারা ভালোবাসে তাদের
জন্য একটি সুখবর রয়েছে।মুরগীর মাংসে রয়েছে জিংক ও সেলেনিয়াম, দুই ধরনের
মিনারেল যা কোলাজেন তৈরি বৃদ্ধি করে ও হরমোনাল ব্যালেন্স করতে সহায়তা
করে।ফলে ত্বকের ক্লান্তি ভাব দূর হয়।
,
ফিচার রাইটার, মডেস্টবিডি।
« Previous
Next »
{{x.min_price | currencyWithout:rate}} -{{x.max_price | currencyWithout:rate}}BDT
{{x.price | currencyWithout:rate}} BDT {{x.discountPrice=x.after_discount | currencyWithout:rate}} BDT